1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ১১:০১ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

সেবা নিতে এসে মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয় : প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৬৯৩ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকারি সেবা নিতে এসে কোনো মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয়।

আজ মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন তিনি।

জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং তাদের স্বাবলম্বী করার জন্য আমাদের যে ব্যাপক পল্লী উন্নয়ন কাজ হাতে নিয়েছি, সেগুলোকে আমরা সব থেকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছি। কারণ দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের তৃণমূলের মানুষের জীবনমান উন্নত করতে হবে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনারা জেলা প্রশাসকবৃন্দ কাজ করেন মাঠ পর্যায়ে এবং প্রত্যেকটি জেলার দায়িত্ব আপনাদের।’

তিনি বলেন, ‘ওমিক্রন মোকাবিলায় সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। জনসাধারণকে স্বাস্থ্যবিধি ও বিধিনিষেধ মানাতে জেলা প্রশাসনকে আরও কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে। সংক্রমণের হার যেন না বাড়ে সে জন্য জেলা প্রশাসকদের ব্যবস্থা নিতে হবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়াচ্ছে। সংক্রমণের হার যেন না বাড়ে। সে জন্য জেলা প্রশাসকদের কাজ করতে হবে।’

দক্ষ ও সেবামুখী প্রশাসন গড়ে তুলতে সরকার বদ্ধ পরিকর জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মাঠ পর্যায়ে দুর্নীতি প্রতিরোধে জেলা প্রশাসকদের আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। করোনাকালেও আমাদের অর্থনীর সূচকে ঈর্ষনীয় উন্নতি হয়েছে। তৃণমূলের মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে কাজ করছে। উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে দেশের মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার আরও উন্নতি হবে।’

ডিসি সম্মেলনে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার। পরে মাঠ পর্যায়ে প্রশাসনের কার্যক্রমের ওপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণ দেন।

এবার ডিসি সম্মেলনের ভেন্যু রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন। মহামারির কারণে দুই বছর পর এই সম্মেলন হচ্ছে। সম্মেলন শেষ হবে ২০ জানুয়ারি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানান, এবার ডিসি সম্মেলন উপলক্ষে জেলা প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনারদের কাছ থেকে ২৬৩টি প্রস্তাব পাওয়া গেছে।

সরকারের নীতিনির্ধারক ও জেলা প্রশাসকদের মধ্যে সামনাসামনি মতবিনিময় এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য প্রতি বছর ডিসি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়ে থাকে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..